জনপ্রিয়োতার শীর্ষে ডাক্তার মোঃ মস্তফা সিকদার।
পটুয়াখালীর গলাচিপা উপজেলার পানপট্টি ইউনিয়নে জন্ম ডাক্তার মো.মস্তফা সিকদারের। প্রথম করোনা ভাইরাসের সময় ঢাকা মেডিকেল জীবন বাজী রেখে মানুষের সেবা দিয়েছেন। গলাচিপা উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্স যখন দায়িত্বে চিকিৎসক ছিলেন অনেকের মধ্যে সেরা ও গুনগত চিকিৎসার মানের দিক থেকে জনপ্রিয়োতার শীর্ষে ছিলেন ডাক্তার মোঃ মস্তফা সিকদার।
তিনি প্রায় ৫ (পাঁচ ) বছর যাবৎ গলাচিপা প্রতিনিয়ত রুগীদের সেবা ও চিকিৎসা করে যাচ্ছেন। বিশেষ করে দক্ষিনের রাঙ্গাবালী উপজেলা থেকে ও হাজার হাজার রোগী তাঁর সেবা ও চিকিৎসায় সন্তোষ প্রকাশ করেছেন। তিনি অসহায় রোগীদেরকেও আর্থিক সহযোগীতা করে থাকেন বলে জানা যায়।
গলাচিপা পৌরসভায় তাঁর সিকদার ডায়গনিষ্ট সেন্টার নামে মান সম্মত একটি ক্লিনিক রয়েছে। সরেজমিনে দেখা গেছে তার ক্লিনিকে বিভিন্ন রিপোর্টে কোন ধরনের ত্রুটি পাওয়া যায় নাই। এছাড়া, ঐ ক্লিনিকে সল্প খরচে রুগীদের বিভিন্ন পরিক্ষা নিরিক্ষা করানো হয়।
এমনকি অনেক গরিব রোগীদের কাছথেকে পরীক্ষা নীরিক্ষার ফি ও কোন রিপোর্টের ফি নেয়া হয় না। এতে করে গলাচিপা ও রাঙ্গাবালী এ দু’ উপজেলার রুগি ও সাধারন জনগনের হৃদয়ে এক সু-চিকিৎসক হিসেবে স্থান করে নিয়েছেন তিনি। ইতি মধ্যে অত্র এলাকায় তার সুখ্যাতি ছড়িয়ে পরেছে।
এ বিষয়ে রোগী সাজ্জাদ আহমেদ মাসুদ, রফিকুল ইসলাম রুবেল, জসিম উদ্দিন, শাহনাজ পারভিন শিল্পি, মিথিলা, সম্পা দাস, পুতুল রানী দাস, নিমাই দাস, প্রসান্ত দাস এ প্রতিবেদক কে জানান, ডাক্তার মোঃ মস্তফা সিকদার অল্প সময়ের মধ্যে রোগী ও জনসাধারনের মনকে জয় করে নিয়েছেন।
তিনি একজন ভাল মনের মানুষ। আল্লাহ তাকে অনেক ধৈর্য্য দিয়েছেন।তার মোবাইল ফোনে যে কোন রোগী যে কোন সময়ে ফোন দিলে তিনি তৎক্ষনাত ঘটনাস্থলে পৌছে রোগীর চিকিৎসা ও সেবা দিয়ে থাকেন।এ বিষয়ে ডাক্তার মোঃ মস্তফা সিকদার জানান, আমি এই এলাকার ই সন্তান।
ডাক্তার হিসেবে রোগীদের চিকিৎসা সেবা প্রদান করাই আমার প্রধান দ্বায়িত্ব ও কর্তব্য। এটা আমার কাছে একটা মানবিক দ্বায়িত্বও বটে। আমি যথা সম্ভব রোগীদেরকে সঠিক চিকিৎসা ও ভাল সেবা দেয়ার আপ্রান চেষ্টা করে যাচ্ছি।